বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে আলোচিত বিষয়বস্তু হাক্কিং,আর এই হ্যাকারদের হ্যাকিং
সম্পর্কিত তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কাজ করা হ্যাক মিরর সাইটের সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী
সারা পৃথিবীর ১১৪৫ টি হ্যাকার টিমের মধ্যে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে
বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকারস। একই সঙ্গে এই হ্যাকার টিমটি জোন-এইচে
পৃথিবীর সেরা ৫০টি টিমের মধ্যে ১৫তম স্থানে উঠে এসেছে। বাংলাদেশের হ্যাকার
টিমের মধ্যে দলগতভাবে এ কৃতিত্ব অর্জনের ঘটনা এটাই প্রথম।
বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে উঠে আসার আগে ইন্দোনেশিয়ান, ইরান, তুরস্কের হ্যাকাররা এগিয়ে ছিল। ইন্দোনেশিয়া ছিল প্রথম স্থানে। পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী সাইবাস্পেস হিসেবে স্বীকৃত ইজরায়েলি সাইবারস্পেসে হামলা চালিয়ে অনায়াসে শত শত সাইট হ্যাক করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে জায়গা করে নিয়েছিল এ হ্যাকার দলটি। চারটি সাইবার ওয়ার (ভারত,পাকিস্তান, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া) পরিচালনা এবং সাইবার যুদ্ধ চলাকালীন সে দেশের সরকারি উদ্যোগে ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে পিছু হটে ইন্দোনেশিয়ান হ্যাকাররা। এমন নানান সাফল্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের হ্যাকার টিম এখন বিশ্বের এক নম্বর অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছে। এদিকে এই হ্যাকার টিমটি সম্প্রতি জোন-এইচে পৃথিবীর সেরা ৫০টি হ্যাকার টিমের মধ্যে ১৫ নম্বর স্থানে জায়গা করে নিয়েছে। ৪ বছরের একটু বেশি সময় ধরে হ্যাকিং নিয়ে কাজ করে বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকারস এই শীর্ষস্থানে চলে এলো। তবে এককভাবে জোন-এইচে বাংলাদেশের আরেক সেরা হ্যাকার টাইগার ম্যাট এই মুহূর্তে ২৩ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন। তিনি এর আগে ৭ম স্থানে ছিলেন।
বাংলাদেশ শীর্ষস্থানে উঠে আসার আগে ইন্দোনেশিয়ান, ইরান, তুরস্কের হ্যাকাররা এগিয়ে ছিল। ইন্দোনেশিয়া ছিল প্রথম স্থানে। পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী সাইবাস্পেস হিসেবে স্বীকৃত ইজরায়েলি সাইবারস্পেসে হামলা চালিয়ে অনায়াসে শত শত সাইট হ্যাক করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে জায়গা করে নিয়েছিল এ হ্যাকার দলটি। চারটি সাইবার ওয়ার (ভারত,পাকিস্তান, মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া) পরিচালনা এবং সাইবার যুদ্ধ চলাকালীন সে দেশের সরকারি উদ্যোগে ক্ষমা প্রার্থনার মাধ্যমে পিছু হটে ইন্দোনেশিয়ান হ্যাকাররা। এমন নানান সাফল্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের হ্যাকার টিম এখন বিশ্বের এক নম্বর অবস্থানে জায়গা করে নিয়েছে। এদিকে এই হ্যাকার টিমটি সম্প্রতি জোন-এইচে পৃথিবীর সেরা ৫০টি হ্যাকার টিমের মধ্যে ১৫ নম্বর স্থানে জায়গা করে নিয়েছে। ৪ বছরের একটু বেশি সময় ধরে হ্যাকিং নিয়ে কাজ করে বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকারস এই শীর্ষস্থানে চলে এলো। তবে এককভাবে জোন-এইচে বাংলাদেশের আরেক সেরা হ্যাকার টাইগার ম্যাট এই মুহূর্তে ২৩ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন। তিনি এর আগে ৭ম স্থানে ছিলেন।
মূলত অনিয়মিত হ্যাকিংয়ের কারণে তিনি ক্রমশ নিচের দিকে চলে আসছেন। জানা
গেছে, ২০১২ সালের ৯ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয় হ্যাক মিরর এবং ২০০২ সালের ১৪
ফেব্র“য়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় জোন-এইচ। তুলনামূলক পুরনো সময়ের হ্যাকারদের একক
রাজত্বকালে গত ১১ বছর ধরে কিছু হ্যাকার টিম শীর্ষস্থানে ছিল।
২০১৫ সালের সর্বশেষ তথ্যমতে জোন-এইচের শীর্ষ ২০টির মধ্যে সাতটি বাংলাদেশী হ্যাকার টিম। তাদের মধ্যে সবার শীর্ষে বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকারস, তৃতীয় স্থানে টিম সিসি, অষ্টম ও নবম স্থানে যথাক্রমে ইউনাইটেড বাংলাদেশী হ্যাকারস এবং সাইবার সোর্ড, ১৩তম স্থানে এক্সপায়ার সাইবার আর্মি, ১৮তম স্থানে বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস এবং সর্বশেষ ২০ নাম্বারে অবস্থান করছে সাইবার-৭১।
২০১৫ সালের সর্বশেষ তথ্যমতে জোন-এইচের শীর্ষ ২০টির মধ্যে সাতটি বাংলাদেশী হ্যাকার টিম। তাদের মধ্যে সবার শীর্ষে বাংলাদেশ গ্রে হ্যাট হ্যাকারস, তৃতীয় স্থানে টিম সিসি, অষ্টম ও নবম স্থানে যথাক্রমে ইউনাইটেড বাংলাদেশী হ্যাকারস এবং সাইবার সোর্ড, ১৩তম স্থানে এক্সপায়ার সাইবার আর্মি, ১৮তম স্থানে বাংলাদেশ ব্ল্যাক হ্যাট হ্যাকারস এবং সর্বশেষ ২০ নাম্বারে অবস্থান করছে সাইবার-৭১।